মাঠে ডান পাশ দিয়ে ড্রিবলিং ছাড়া আর কিছু বুঝতেন না। এ নিয়ে অবিশ্বাস্য সব গল্প আছে। আর বুঝতেন নারীসঙ্গ। গারিঞ্চার মাঠের বাইরের জীবনকেও স্বাভাবিকভাবে নিয়েছিল ব্রাজিলিয়ানরা। যেন এ আর নতুন কী! ব্রাজিলে জীবন মানেই তো উপভোগ।
নাইর মারকুয়েস তা টের পেয়েছেন সবচেয়ে বেশি। নাইর গারিঞ্চার জীবনে প্রথম নারী। ছেলেবেলার প্রেয়সী। পরিণতিতে বিয়ে। নাইর অন্তঃস্বত্তা হয়ে পড়ায় ১৮ বছর বয়সে তাঁকে বিয়ে করেন গারিঞ্চা। খেলার বাইরে এমনিতে তাঁর শরীরে ছিল রাজ্যের আলস্য। পাউ গ্রান্দের কারখানা থেকে এই আলসেমির জন্যই হন চাকরিচ্যূত। কারখানার মালিকের ক্লাব ছিল। বাধ্য হয়েই গারিঞ্চাকে ফের নিতে হয় কারখানায়। কারখানাকর্মী নাইরের সঙ্গে পরিচয় এখান থেকেই। দুজনে মিলে প্রায় এক যুগের মধ্যে নিয়ে আসেন ৮টি নতুন মুখ। গারিঞ্চার প্রণয়ের খাতায়ও এ সময় যোগ হয় নিত্য-নুতন মুখের সমাহার।