তবে বয়স ও অসুস্থতার কারণে ২০২২ সালে মুক্তি পান শোভরাজ। বর্তমানে তিনি ৮১ বছরের বৃদ্ধ, বাস করছেন ফ্রান্সে। হত্যার অভিযোগ এখনো ঝুলছে থাইল্যান্ডে, কিন্তু কোনো দিন তাঁকে আর সে দেশে পাঠানো হয়নি।
এখন কোথায় জিন্দে
৮৮ বছরের মধুকর জিন্দে এখন অবসর জীবন কাটাচ্ছেন। তবুও মুম্বাই পুলিশ ইতিহাসে তাঁর নাম এক উজ্জ্বল অধ্যায়। চার্লস শোভরাজকে দুবার ধরার জন্য তিনি কেবল পুলিশের কাছে নয়, সাধারণ মানুষের কাছেও কিংবদন্তি হয়ে ওঠেন। রাজীব গান্ধী থেকে শুরু করে দিলীপ কুমারের মতো তারকারাও তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন।
সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে সেই গোয়ার রাতের ঘটনা স্মরণ করলেন জিন্দে। জানান, আধুনিক প্রযুক্তি ছাড়াই কীভাবে আন্তর্জাতিক অপরাধীর খোঁজ মেলাতে হয়েছিল তাঁকে। ধৈর্য, সাহস আর নিখুঁত পরিকল্পনাই যে শেষ পর্যন্ত সাফল্যের চাবিকাঠি-তারই জীবন্ত প্রমাণ হয়ে আছেন এই অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা।